মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলার রঘুরামপুরে একটি পুকুর খনন করতে গিয়ে স্থানীয় আলাউদ্দিন বুধবার দুপুরে ১ টি কষ্টি পাথরের মূর্তি খুজে পান। ৫ মন ওজন মূর্তিটির দৈর্ঘ্য-৫ ফুট, প্রস্থ- ২ ফুট, পুরুত্ব- ৮ ইঞ্চি। দুপুর পৌনে ২ টার দিকে রঘুরামপুরে সদ্য আবিস্কৃত বৌদ্ধ বিহারের কাছেই এ মূর্তি পাওয়া গেছে। জেলা সদরের রঘুরামপুরে ৩ বছর ধরে চলছে প্রতœ-খনন কাজ। সম্প্রতি সেখানে একটি বৌদ্ধ বিহারের অবিস্কৃত হওয়ার পর ১০ এপ্রিল ২০১৩, বুধবার দুপুরে কষ্টি পাথরের মূর্তিটি উদ্ধার করা হয়। ঐতিহ্য অন্বেষন প্রতœতাত্ত্বিক গবেষণা কেন্দ্রের অতিরিক্ত পরিচালক মো. সোহরাব হোসেন জানান, কষ্টি পাথর বলে কোন মূর্তি নেই।
এটি কালো আকারের তৈরি একটি পূর্ণাঙ্গ মূর্তি। মূর্তিটি মুন্সীগগঞ্জ জেলা প্রশাসকের তত্বাবধানে রাখা হচ্ছে বলে তিনি জানান। এ ব্যাপারে অগ্রসর বিক্রমপুর-মুন্সীগঞ্জ কেন্দ্রের সাধারণ সম্পাদক আবু হানিফ বক্রমপুরর ঐতিহ্য ধরে রাখার জন্য শ্রীনগরের বালাসুরে বিক্রমপুর যাদুঘরে মূর্তিটি সংরক্ষণের দাবি জানান। উল্লেখ্য যে, এই এলাকাটি ৯০০ বছর আগে বিক্রমপুরের রাজধানী রামপালের কাছে। এর একটু দূরেই বৌদ্ধ ধর্মের মহাসাধক অতিশ দিপঙ্কর এর জন্মভিটা। প্রত্মতাত্তিকদের ধারনা, এই এলাকাটি অনেক প্রাচীন। ইতিহাসের অনেক না জানা ইতিহাস বিক্রমপুরের এই এলাকায় এখানে মাটি চাপা পড়ে আছে।
আল মামুন – কালের ছবি
===================
রঘুরামপুরে কলো পাথরের প্রাচীন মূর্তি উদ্ধার
আল ইমরান: মুন্সীগঞ্জের সদর উপজেলার রঘুরামপুরে সদ্য আবিস্কৃত বৌদ্ধ বিহারের পাশের পুকুরে বুধবার দুপুরে একটি প্রাচীন মূর্তির সন্ধান পাওয়া গেছে। মূর্তিটি আকারে বেশ বড়। ৫ ফুট দীর্ঘ ও প্রায় ৫ মন ওজনের এই নারী মূর্তিটিতে কারুশিল্প রয়েছে। বিপুল সংখ্যক লোকজনের ভিড়ের কারণে এটি তাৎক্ষনিক জেলা প্রশসন এটি উদ্ধার করে ট্র্যাজারীতে সংরক্ষণ করা হয়েছে। মূল্যবান মূর্তিটি বিক্রমপুরের ইদ্রাকপুর ফোর্ড যাদুঘরে সংরক্ষণ করার দাবী এলাকাবাসীর।
জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রত্বতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক ও রঘুরামপুর বৌদ্ধ বিহারের খনন কাজের প্রধান ড.সুফি মোস্তাফিজুর রহমান জানান, বিক্রমপুরের সমৃদ্ধ ইতিহাস ক্রমেই বেড়িয়ে আসছে। বৌদ্ধ বিহারের পূর্ব পাশে মজা পুকুর কাটার সময় এটি দেখা যায়। পরের খনন দল এটি বের করে আনে। তিনি জানান, এটি বাল্ক ব্যাসালট পাথর। তবে গবেষণা চলছে মূর্তিটির সঠিক নাম বের করার।
তবে স্থাণীয় প্রবীন ব্যক্তিরা বলেছেন, এটি কষ্টি পাথরের বিষ্ণু মূর্তি হিসাবেই পরিচিত। এটি মূল্যবান পাথর। এর আগেও এরকম বিভিন্ন আকারের মূর্তি পাওয়া গেছে। তবে এটি বেশ বড় আকারের।
জেলা প্রশাসক মো. সাইফুল হাসান বাদল জানান, প্রাচীন মূল্যবান এই সম্পদটি ট্র্যাজারীতে সংরক্ষণ করা হয়েছে। এখনও সঠিক ভাবে বলা যাচ্ছে না এটি কি মূর্তি। পুরা কীর্তি অধিদপ্তরের সাথে আলাপ করে পরবর্তী পদক্ষেপ নেয়া হবে।
নিউজএক্সপ্রেসবিডি
========================
মুন্সীগঞ্জে কারুশিল্প খচিত নারী মূর্তি উদ্ধার
মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলার রঘুরামপুরে প্রত্নখননের সময় বুধবার দুপুরে মাটি খুঁড়ে হাজার বছরের পুরোনো কারুশিল্প খচিত একটি প্রাচীন পাথরের নারী মূর্তির সন্ধান মিলেছে।
প্রায় ৫ ফুট উঁচু মূর্তিটির ওজন প্রায় প্রায় ৫ মণ বলে জানা গেছে।
দুপুর পৌনে ২টার দিকে রঘুরামপুরে সদ্য আবিস্কৃত বৌদ্ধ বিহারের কাছেই মাটি খুঁড়ে পাথরের নারী মূর্তির সন্ধান পাওয়া যায়। মূর্তিটিতে অসাধারণ কারুকাজ করা রয়েছে। তবে এটি হিন্দু ধর্মালম্বীদের কোনো দেবীর কিনা তা জানা যায়নি।
মূর্তিটি উদ্ধার করেন জাহাঙ্গীর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রত্নত্ত্ত্ববিদরা।
অগ্রসর বিক্রমপুর ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে ও প্রত্ন-বিভাগের সহযোগিতায় জেলা সদরের রঘুরামপুরে ৩ বছর ধরে চলছে প্রত্নখনন কাজ।
সম্প্রতি সেখানে একটি বৌদ্ধ বিহার অবিস্কৃত হওয়ার পর দুপুরে পাথরের নারী মূর্তির সন্ধান মেলে।
খবর পেয়ে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শারাবান তহুরা ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার হওয়া পাথরের মূর্তিটি প্রত্যক্ষ করেছেন।
তিনি বাংলানিউজকে জানান, উদ্ধার হওয়া মূর্তিটি কালো পাথর দিয়ে তৈরি। পরীক্ষা ছাড়া বলা যাচ্ছে না এটা কষ্টি পাথরের মূর্তি কিনা।
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
========================
মুন্সীগঞ্জে কষ্টি পাথরের মূর্তি উদ্ধার
রাজীব হোসেন বাবু: মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলার রঘুরামপুরে প্রতœ-খননের মধ্য দিয়ে বুধবার দুপুরে ১ টি কষ্টি পাথরের মূর্তি উদ্ধার করা হয়েছে। ৫ মন ওজন মূর্তিটির। দুপুর পৌনে ২ টার দিকে রঘুরামপুরে সদ্য আবিস্কৃত বৌদ্ধ বিহারের কাছেই এ মূর্তি পাওয়া গেছে। জেলা সদরের রঘুরামপুরে ৩ বছর ধরে চলছে প্রতœ-খনন কাজ। সম্প্রতি সেখানে একটি বৌদ্ধ বিহারের অবিস্কৃত হওয়ার পর বুধবার দুপুরে কষ্টি পাথরের মূর্তিটি উদ্ধার করা হয়।
অগ্রসর বিক্রমপুর ফাউন্ডেশন সংগঠনরে মুন্সীগঞ্জ কেন্দ্রের সাধারন সম্পাদক মো: আবু হানিফ মূর্তি উদ্ধারের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন- উদ্ধার করা মূর্তির দর প্রায় কোটি টাকা হবে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস