এই দিঘীটি একটি প্রাচীন দিঘী। সুখবাসপুর দীঘি রামপাল যখন পাল ও সেন রাজাদের রাজধানী ছিল তখন তারই পাশে গড়ে উঠেছিল অভিজাত এলাকা সুখবাসপুর। এলাকার মানুষের পানীয় জলের কষ্ট নিবারনের জন্য খনন করা হয় সু-বিশাল এই সুখবাসপুর দীঘি।
তবে দিঘীটির সৌন্দর্য এবং বিশালতা পথ চলা পথিককে এক মুহুর্তের জন্য বিমোহিত করে তোলে। এর চারদিকের সবুজ বন-বনানী দিঘীটির সৌন্দর্য আরো বাড়িয়ে তুলেছে। শীতের সময় হাজার হাজার অতিথি পাখির কল-কাকলীতে চারদিক মুখরিত হয়ে উঠে। যা এক মনো-মুগ্ধকর পরিবেশের সৃষ্টি করে। দিঘীর উত্তর পাশে বিশাল কদবেলের বাগান রয়েছে।
এই দিঘীটির অন্যতম বৈশিষ্ট্য হল : সকল ঋতুতেই এর পানির স্তর একই রকম থাকে। অর্থাৎ গ্রীষ্মের খর তাপে যখন খাল-বিল শুকিয়ে যায়, বর্ষার অতি বর্ষনে যখন চারদিক পানিতে থৈ থৈ করে তখনও, অবিশ্বাস্য ভাবে এই দিঘীর পানি একই রকম থাকে।
Planning and Implementation: Cabinet Division, A2I, BCC, DoICT and BASIS